ইমেজ একটি ওয়েবপেজ এর খুবি গুত্বপুর্ন অংশ। গুগল রাঙ্কিং এর এটি অন্যতম সাহায্যকারী। কিন্তু গুগল ইমেজ পরতে পারে না। তাই ইমেজ কে এসইও করেতে হয়। নিচে ইমেজ এসইও করার পদ্ধতি দেখান হল।
১.alt text :
সার্চ ইঞ্জিন শুধুমাত্র আপনার ওয়েব পেজ টেক্সট পরতে পারে কিন্তু আপনার ইমেজ পরতে পারে না। সেজন্য সার্চ ইঞ্জিন অল্ট টেক্সট বা alt text খুজে। কারন অল্ট টেক্সট পরে সার্চ ইঞ্জিন ইমেজ সম্পর্কে বুজতে পারে এবং রাঙ্ক করে। তাই আপনার ইমেজ অল্ট টেক্সট ব্যাবহার করুন।
অল্ট টেক্সট ব্যাবহার এর ক্ষেত্রে অবশ্যই কীওয়ার্ড ব্যাবহার করা উচিত।
File size and Formet:
পেজ লোডইং টাইম গুগল রাঙ্কিং এলগরিদমে একটি গুরুত্বপুর্ন বিষয়। যে পেজ এর লোড হতে সময় বেশি লাগে সেটি রাঙ্কিং করা কঠিন হয়ে পরে। ওয়েবপেজ এর প্রতেকটা ইমেজ এর কারনে পেজ লোড করতে সময় বেশি লাগে। তাই যদি বড় সাইজ এর ইমেজ হয় পেজ লোডে সময় বেশি লাগে। তাই ইমেজ সাইজ কে যতটা সম্ভব ছোট করতে হবে। ইমেজ কে 640×480 pixels এর মধ্যে করতে পারলে ভাল এবং JPEG অথবা PNG ফরমেটে ফাইল এ সেভ করতে হবে ।
Image File Name
ইমেজ ফাইল নামে যেটা আমরা দিয়ে থাকি তা ওয়েবপেজ এ কোড এর মধ্যে থাকে। গুগল এলগরিদম কোড এর মধ্যে সব কিছু কে ক্রল এর সময় ধরে। সে জন্য অবশ্যই যেনতেনও ফাইল নাম যেমনঃimage13579.jpg দেওয়া যাবে না। ফাইল নামে কীওয়ার্ড অথাবা প্রাসঙ্গিক শব্দ ব্যাবহার করতে হবে। তবে কীওয়ার্ড ব্যাবহার করাটাই ভাল।
Beware of your decorative Images:
Decorative ইমেজ যেমন বাকগ্রাউন্ড ইমেজ, বাটন ইমেজ, বার্ডার ইমেজ ইত্যাদি ব্যাবহাররে সচেতন হতে হবে। যদি সম্ভব হয় Decorative ইমেজ কমিয়ে শুধু সিএসএস ব্যাবহার করে ডিজাইন করাই এসইর জন্য ভাল। Decorative ইমেজ এর কোন alt text ব্যাবহার করা যাবে না।
এগুলি খুবি গরুত্বপুর্ন তাই রাঙ্কিং এর জন্য অবসসই এই কাজ গুলি করতে হবে।
ধন্যবাদ সবাইকে আমার লেখাটি পরার জন্য। আশা করি সবার ভাল লেগেছে।
আমার সাথে যোগাযোগ করতে চাইলে Facebook এ contact করতে পারেন।(জাহাঙ্গীর)
Pingback: খুব সহজেই ওয়েবসাইট এর লোডি টাইমকে SEO করুন | Source Tune